জহিরুলের হাত-পা বেঁধে তরুণীকে ধর্ষণ করেন তাঁরা। এ ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার রাতে মামলা হয়। পুলিশ জহিরুলের পাঁচ সহকর্মী সোহেল রানা, জয়নাল আবেদীন, মঈনুল হোসেন, সুমন আলী ও মাসুম আলীকে গ্রেপ্তার করেছে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের বিমানবন্দর জোনের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) তাপস কুমার দাস সংবাদটুডে.কম কে বলেন, ঘটনার পর ওই তরুণী অসুস্থ হয়ে গ্রামে ফিরে যান।
চিকিৎসার পর একটু সুস্থ হলে তিনি ঢাকায় এসে মামলা করেন। ঘটনার সত্যতা পাওয়ার পর পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভুক্তভোগী তরুণীকে ঢাকা মহানগর পুলিশের ‘ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে’ পাঠানো হয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাঁর শারীরিক পরীক্ষা করা হয়েছে।
দলবদ্ধ ধর্ষণের এ ঘটনায় জহিরুলের সম্পৃক্ত থাকার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলে এই পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
পুলিশ জানায়, ঘটনার পর ওই তরুণী এবং তাঁর প্রেমিক ভয় পেয়ে যান। ঘটনা কাউকে বললে তাঁদের মেরে ফেলার হুমকিও দেওয়া হয়। এ কারণে তাঁরা প্রথমে কাউকে কিছু জানাননি। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা ধর্ষণের কথা ‘স্বীকার করেছেন’।